আওয়ার লেডী অফ ফাতিমা চার্চ
কুমিল্লা আওয়ার লেডী অফ ফাতিমা চার্চের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা
প্রয়াত সিস্টার মেরী লিও ক্যাভেল এর উদ্যোগে ১৯৫০ খ্রীঃ কুমিল্লা ক্যাথলিক মিশনের কাজ শুরু হয়।
ক্যাথলিক মিশনটি ১৯৫১ সালে অর্থের বিনিময়ে এবং লিক্যান মিশন থেকে ক্রয় করা হয়।
এই চার্চের নাম করণ হয় “আওয়ার লেডী অফ ফাতিমা ক্যাথলিক চার্চ”। তখন প্রথম ফাদার ছিলেন “ফাদার ফ্রান্সিস উইস সি, এস, সি। পরে ১৯৬১ সালে ফাদার ডানিয়েল টেরেন্স ক্যানার্স সি, এস, সি চার্চের দায়িত্ব গ্রহন করেন এবং দীর্ঘ দিন দায়িত্ব পালনের পর ১৯৯৯ সালের ১লা ফেব্রুয়ারি পরলোক গমন করেন।
পরবর্তীতে দেশীয় বাঙ্গালী ফাদার পর পর কয়েকজন দায়িত্ব পালন করেন এবং বর্তমানে ফাদার লেনার্ড পি, রোজারিও দায়িত্ব পালন করছেন। গীর্জার সংলগ্ন যাজক ভবন বিদ্যমান।
কুমিল্লা ক্যাথলিক চার্চের আওতাধীন ৪৭ টি পরিবার ২৭২ জন সদস্য সদস্যা কুমিল্লা শহরে বসবাস করেন।
এই চার্চের পরিচালিত একটি উচ্চ বালিকা বিদ্যালয় ও প্রাইমারী বালক বিদ্যালয় রয়েছে। ক্রেডিট ইউনিয়ন বা সমবায় ঋণদান সমিতি রয়েছে এবং একটি ক্যাথলিক কবর স্থান রয়েছে।
রিভাইভ্যাল ব্যাপ্টিস্ট চার্চ
অস্ট্রেলিয়ান মিশনারী মিস আর্ণল্ড এর দ্বারা কুমিল্লা, বাদুরতলায় ব্যাপ্টিস্ট চার্চ প্রতিষ্ঠিত হয়।পরবর্তীতে ১৭ই মার্চ ১৯৬৭ খ্রীঃ সনে এর নামকরণ করা হয়, রিভাইভ্যাল ব্যাপ্টিস্ট চার্চ নামে।দীর্ঘ দিন যাবত রিভাইভ্যাল ব্যাপ্টিস্ট চার্চে কোন মিশনারী নাই। এই চার্চ স্থানীয় বাঙ্গালীদের দ্বারাই পরিচালিত হচ্ছে।রিভাইভ্যাল ব্যাপ্টিস্ট চার্চের পরিবারের সংখ্যা ৪২ টি। সর্বমোট লোক সংখ্যা ২৯০ জন।কুমিল্লা রিভাইভ্যাল ব্যাপ্টিস্ট চার্চের একটি কবর স্থান রয়েছে যাহা শাসনগাছায় অবস্থিত।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস